সুবর্ণ প্রভাত বিনোদন ডেস্কঃছবির পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও প্রায়ই খবরের শিরোনামে উঠে আসেন বলি তারকা সালমন খান। এক বালিকার পাশে দাঁড়াতে নজির গড়েছিলেন ভাইজান। সালমনই প্রথম ভারতীয় যিনি অস্থিমজ্জা দান করেছিলেন। ২০১০ সালে ‘ম্যারো ডোনর রেজিস্ট্রি ইন্ডিয়া’-তে রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন সলমন। চিকিৎসক সুনীল পারেখ এই খবর সংবাদমাধ্যমের কাছে খবর নিশ্চিত করেছিলেন।
সেই চিকিৎসক সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেছিলেন, “এমন মহৎ উদ্যোগের জন্য আমি এবং যাঁরা এই অস্থিমজ্জার রোগে আক্রান্ত তাঁদের পক্ষ থেকে সালমনকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। পূজা নামে একটি ছোট্ট মেয়ের অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন ছিল। সালমন সেই খবর পড়েছিলেন। তিনি নিজের ফুটবল টিমের প্রত্যেককে অস্থিমজ্জা দান করার কথা বলেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তাঁরা সকলে শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে যান। তখন একমাত্র সালমন ও তাঁর ভাই আরবাজ় খান এগিয়ে আসেন এবং অস্থিমজ্জা দান করেছিলেন।”
ভারতে অস্থিমজ্জা প্রদানকারীর সংখ্যা খুব কম বলে সেই সময়ে জানিয়েছিলেন সালমন। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, “আমাদের দেশে মাত্র পাঁচ হাজার অস্থিমজ্জা প্রদানকারী রয়েছেন। শুধুই সচেতনতার অভাব নয়। মানসিকতার সমস্যাও রয়েছে। যাঁরা এই রোগে আক্রান্ত তাঁদের জন্য আমাদেরও দায় রয়েছে। তাই অস্থিমজ্জা দান করুন এবং মানুষের জীবন বাঁচান।”
ভরসা দিয়ে সালমন বলেছিলেন, “এটা কিন্তু রক্তপরীক্ষার মতোই। খুব বেশি সময়ও লাগে না। জানি, কিছু মানুষ রক্তপরীক্ষা করাতেও ভয় পান। কিন্তু কিছু সুপরিবর্তন আনার জন্য একটু সাহসী হওয়ার সময় এসেছে।”
অভিনেতা সুনীল শেট্টিও বলেছিলেন, “সালমন মানুষ হিসেবে খুবই ভাল। আমি ওর জন্য কী করতে পেরেছি! কিচ্ছু না। ও বেশ কয়েক বছর আগে
অস্থিমজ্জা দান করে নজির সালমনের, প্রাণ ফিরে পায় বালিকা
- সুবর্ণ প্রভাত
- জুলাই ২৯, ২০২৪
- ৮:১৭ অপরাহ্ণ
শেয়ার করুনঃ
- সর্বশেষ
- সর্বাধিক পঠিত
1 thought on “অস্থিমজ্জা দান করে নজির সালমনের, প্রাণ ফিরে পায় বালিকা”
This post is both informative and enjoyable—great job!