ইফতেখার হোসাইন: উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেক্ষাপট আর বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রেক্ষাপট ও উচ্চশিক্ষার বাস্তবতা অনেকটাই ভিন্ন। তাদের সেই ভিন্নতা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও গবেষণাসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রত্যেকটা সূচকে পরিলক্ষিত হয়। সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উপাচার্যদের কাজের পরিবেশ পুরোপুরি শিক্ষা ও গবেষণাবান্ধব, কিন্তু বাংলাদেশে এ চিত্রটা ব্যতিক্রম। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্যকে একাডেমিক কাজে যে পরিমাণ শ্রম ও মেধা ব্যয় করতে হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি মেধা ও শ্রম দিতে হয় নন-একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজ সামলে নিতে। পরিস্থিতি যখন এমনই ঠিক এ সময় প্রতিষ্ঠার সুদীর্ঘ ১৮ বছর পর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) পেয়েছে যোগ্যতম একজন উপাচার্য। যাঁর পেশাগত ক্যারিয়ারে রয়েছে বিশ্বমানের একাডেমিক ডিগ্রি ও দেশীয় ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক দক্ষতার অভিজ্ঞতা। ৫ সেপ্টেম্বর নোবিপ্রবির উপাচার্য হিসেবে যোগ দেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল। তিনি যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৬ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং (কেমিক্যাল) বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রী ও পোস্টডক্টরাল ফেলোশিপ অর্জন করেন। একজন গবেষক, পরামর্শক ও দক্ষ প্রশাসক হিসেবে তাঁর ১৮ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। এছাড়াও পরিবেশ, কার্বন ক্যাপচার, জলবায়ু পরিবর্তন, বায়ুর দূষণ নিয়ন্ত্রণ, জীবাশ্ম জ্বালানী ও নবায়নযোগ্য জ্বালানী ক্ষেত্রেও অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। উপাচার্য হিসেবে যোগদানের প্রথম দিনেই তিনি নোবিপ্রবিকে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ হিসেবে গড়ে তোলার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এ কাজে তিনি সর্বাগ্রে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে তাদের উন্নয়নে কাজ করার ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে নোবিপ্রবিকে উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের স্বপ্ন সারথী হিসেবে পেতে চান তিনি।
কাঙ্খিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের এ সময়ে একজন উপাচার্যকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বাগ্রে গুরুত্ব দিতে হবে সেখানকার শিক্ষার্থীদের। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীরাই হলো অন্যতম অংশীজন। কিন্তু অধিকাংশ সময়ে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের অব্যক্ত কথা শোনা হয় না, তাদের কথার গুরুত্ব দেয়া হয় না। যাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়, তাদের চাহিদা ও মতামতের ভিত্তিতে যৌক্তিক সংস্কার আনা হয় না। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম নোবিপ্রবি উপাচার্য। যোগদানের প্রথম দিনেই আনুষ্ঠানিক প্রথম সভাটি শিক্ষার্থীদের সঙ্গেই করেছেন তিনি। ওইদিন রাতেই হলসমূহ পরিদর্শন করেন। হলগুলোতে ছাত্রছাত্রীদের খাবারের মান ও থাকার রুম সরেজমিনে দেখেন। ইতিমধ্যে হলে খাবারের দাম কমিয়ে এনেছেন। আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের ও বন্যার্তদের ত্রাণ তহবিলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন। আবাসিক হলসমূহে যোগ্যতা ও মেধার ভিত্তিতে আসন বরাদ্দের জন্য প্রয়োজনীয় নীতিমালা ও ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মধ্যে একমাত্র নোবিপ্রবিতেই সবার আগে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করতে সমর্থ হয়েছেন উপাচার্য। এখানকার গ্র্যাজুয়েটরা যেন বিশ্বের যেকোনো দেশের গ্র্যাজুয়েটদের তুলনায় পিছিয়ে না পড়ে এবং কোনভাবেই সেশন জটে না পড়ে, সে পদক্ষেপ তিনি নিয়েছেন।
দেশের ২২তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি সেক্টরে পঞ্চম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৬ সালে। একশ একর জায়গায় ৪টি বিভাগ, ১৩ জন শিক্ষক ও ১৮০ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি যাত্রা শুরু করে। সময়ের পালাবদলে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬টি অনুষদ এবং ২টি ইনস্টিটিউটের অধীন ৩৩ বিভাগে শিক্ষার্থী রয়েছে প্রায় ৮,৫০০। শিক্ষক আছেন ৪২০ জন যার মধ্যে পিএইচডিধারী শিক্ষক রয়েছেন ৯১ জন এবং পিএইচডি গবেষণায় নিয়োজিত আছেন ১১৭ জন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ফার্মেসী ও ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগে পিইচডি চালু করা হয়েছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় তথা অবকাঠামোগত ভাবে উন্নত, একাডেমিক দিকে আধুনিক ও গবেষণাবান্ধব করে গড়ে তুলতে একজন দক্ষ নিবেদিতপ্রাণ উপাচার্যের ভূমিকা অনস্বীকার্য। কারণ, একজন উপাচার্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী যার যোগ্য নেতৃত্বে একটি বিশ্ববিদ্যালয় সামনের দিকে এগিয়ে চলে। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে তেমনি এক উপাচার্য হলেন বরেণ্য গবেষক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল। তিনি ৫৪টিরও বেশি পিয়ার রিভিউড গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। যুক্তরাজ্য, ইতালি, সুইডেন, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, দুবাই, মালয়শিয়া ও ফিলিপাইনসহ বিভিন্ন দেশে ৫০টিরও অধিক সম্মেলনে অংশ নেন তিনি এবং প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, গ্লোবাল চ্যালেঞ্জ রিসার্চ ফান্ড, ইউএসএআইডি-ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্স ফান্ড, ইউএসএর মতো সংস্থার অর্থায়নে পরিচালিত ২০টি গবেষণা প্রকল্পের নেতৃত্ব দিয়েছেন। পরিবেশ অধিদপ্তর, ইউএনডিপি, বিশ্বব্যাংক এবং এডিবি’র মতো সংস্থার সঙ্গে তাঁর কাজের অভিজ্ঞতা ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিস্তৃত। ড. ইসমাইল বাংলাদেশের বিভিন্ন পাবলিক ইনস্টিটিউট এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি হিসেবেও যুক্ত। তাঁর আওতায় শিক্ষার্থীরা পিএইচডি ও এমফিল করছেন এবং এ ধরণের সহযোগিতামূলক গবেষণা ও পরামর্শ প্রদানের কাজে তিনি আনন্দ খুঁজে পান। তাই প্রশাসন ক্যাডারের চাকরি ছেড়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষকতাকে ব্রত হিসেবে বেছে নেন তিনি।
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে উচ্চ শিক্ষার বিকাশ ও বিস্তারে উপাচার্যদের দায়িত্ব ও কর্তব্য অনেক বেশী। উপাচার্য যদি উদ্যমী ও যোগ্যতাসম্পন্ন না হন, তাহলে প্রকৃত শিক্ষার মানোন্নয়ন ও বিকাশ মন্থর হয়। কাজেই উপাচার্য হওয়ার দায়িত্ব ও ক্ষমতার চেয়ার পেতে উদগ্রীব যারা, তাদের সে ক্ষমতা অধিকাংশ সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্যাণে ব্যবহৃত না হয়ে ব্যক্তি উন্নয়নে ব্যয় হয়। আর এমন ব্যক্তিদের মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) দায়িত্ব ও ক্ষমতা দিতে নিরুৎসাহিত করেছেন। এ ব্যাপারে মহান দার্শনিক প্লেটোর উক্তিও প্রণিধানযোগ্য, সহস্র বছর আগে তিনি বলেছিলেন, ‘অনিচ্ছুক শাসক হচ্ছে শ্রেষ্ঠ শাসক, আর যে শাসক শাসনকার্য পেতে মরিয়া তিনি নিকৃষ্টতম শাসক’। কাজেই কে উপাচার্য হতে সবচেয়ে আগ্রহী, তা বিবেচ্য না হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কে সবচেয়ে উপযুক্ত সেটাই হওয়া উচিত উপাচার্য নিয়োগের মূল পরিমাপক। আর এমনই বতিক্রম হয়েছে নোবিপ্রবির ক্ষেত্রে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মুহাম্মদ ইসমাইল স্বপ্রণোদিত হয়ে ক্ষমতার চেয়ার চান নি, তাঁকে তা যোগ্যতার মাপকাঠিতে দেয়া হয়েছে। যুক্তরাজ্যের ইমপেরিয়াল কলেজের চাকরি ও সপরিবারে সেখানে উন্নত জীবনের প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে তিনি উপকূলীয় অঞ্চলের একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলবার গুরু দায়িত্ব পালনে এসেছেন। তাই যোগদানের পরই তিনি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে একাধিক সভা করে সমস্যা সমাধানে করণীয় নির্ধারণ করেন। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সর্বাগ্রে ক্লাস ও পরীক্ষা কার্যক্রমে ফিরিয়ে আনেন ও এর প্রত্যক্ষ তদারকি করেন। এরপর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ ও ল্যাব সংকট নিরসনে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। নোবিপ্রবির দু:খ খ্যাত তৃতীয় একাডেমিক ভবনের কাজ চালুর বিষয়ে তাদের নিকট প্রকল্পের প্রস্তাবনাসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন জমা দেন। এরপর তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ও নেদারল্যান্ড দূতাবাস বাংলাদেশের ডেপুটি হেড অব মিশন থিজ উডস্ট্রার সঙ্গে সাক্ষাত করেন। উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পানিতে প্রকট লবণাক্ততার কারণে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের ক্ষতিকর প্রভাবের কথা তাদের অবহিত করেন এবং এ সংক্রান্ত প্রকল্প প্রদানের জন্য অনুরোধ জানান। তিনি নোবিপ্রবিতে পরিযায়ী পাখির অভয়ারণ্য গড়ে তুলতে সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সহযোগিতা চান। ইতিমধ্যে শীত আগমনের পূর্বেই পরিযায়ী পাখির অভয়ারণ্য গড়ে তুলতে উপাচার্য একটি কমিটি করেছেন, যা সর্বমহলে প্রশংসা পায়।
সাধারণত স্কুপাস ইনডেক্সড প্রতিষ্ঠান এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সসহ নানা বিভাগে পিয়ার-রিভিউড জার্নালগুলোর ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর নির্ণয়ের মাধ্যমে এগুলোকে র্যাংকিং করে থাকে। সে র্যাংকিংয়ে যেনো নোবিপ্রবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণা মান এগিয়ে যায়, সেজন্য নোবিপ্রবিকে রিসার্চ বেইজড ইনস্টিটিউট হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন উপাচার্য। এ প্রসঙ্গে নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল জানান, বিজ্ঞান এবং গবেষণার মৌলিক বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে ২০২৮ সালের মধ্যে নোবিপ্রবিকে কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে ৫০০ বা তারও আগে এগিয়ে নিয়ে আসা তাঁর ভিশন ও মিশন। এছাড়াও ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের যোগসূত্র বেগবান করে একাডেমিক এক্সিলেন্স হাব হিসেবে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে ঢেলে সাজাবেন তিনি। গবেষণা কার্যক্রমকে জোরদার করতে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়াম ও কর্মশালার আয়োজন করবেন। পাশাপাশি বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে নোবিপ্রবির শিক্ষা সমন্বয় কার্যক্রম এগিয়ে নেয়া হবে বলে জানান তিনি। তিনি আরও জানান, যোগদানের ১৫ দিন সময়ের মাঝে নোবিপ্রবি’র সঙ্গে তুরস্কের ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছেন তিনি। আর ইরাসমাস প্লাস মোবিলিটি প্রোগ্রামের আওতায় আগামী নভেম্বরেই নোবিপ্রবির দুইজন শিক্ষক ও একজন কর্মকর্তা তুরষ্কে যাচ্ছেন। উপকূলীয় অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে তাঁর ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা নিয়ে তিনি বলেন, সরকারের জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ব্লু ইকোনমি সেলের কার্যপরিধি অনুসারে নোয়াখালীর মেঘনা উপকূলবর্তী জু প্লাঙ্কটনের মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষণ নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করবে নোবিপ্রবি। এছাড়াও এর আওতায় রয়েছে দুটি প্রকল্প। একটি বিলুপ্ত মৎস্য নিয়ে, অন্যটি ভারি খনিজ নিয়ে নিঝুম দ্বীপে গবেষণা প্রকল্প। অধিকন্তু নোবিপ্রবির উন্নয়ন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ‘ইনস্টিটিউট ফর ওশানোগ্রাফি এন্ড মেরিন রিসোর্সেস ম্যানেজমেন্ট’ শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।
লেখক: সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ ও তথ্য), নোবিপ্রবি
2 thoughts on “নোবিপ্রবি হবে সেন্টার অব এক্সিলেন্স”
I truly appreciate your technique of writing a blog. I added it to my bookmark site list and will
kayak babi lah kalian yang phising anjing