সাংবাদিকতায় সমৃদ্ধ নোয়াখালী

Shuborno Provaat - সুবর্ণ প্রভাত

নিজস্ব প্রতিবেদন : সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে নোয়াখালী অত্যন্ত সমৃদ্ধশালী। বিশ শতকের গোড়ার দিকে মুসলিম বাংলার খ্যাতিমান সাংবাদিক ডা. ফজলুর রহমানের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় সাপ্তাহিক সংবাদপত্র ‘নোয়াখালী সম্মিলনী’। পরবর্তীকালে কে এস মোহাম্মদ ইউসুফের সম্পাদনায় ‘নোয়াখালী হিতৈষী’ নামে আরো একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়।
বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার মুসলিম সংস্কৃতির পুরোধা ছিলেন সাহিত্যিক, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ হাবীবুল্লাহ বাহার চৌধুরী ও তার বোন বেগম শামসুন্নাহার মাহমুদ। এরা দু’জন মিলে ১৯৩৩ সালে কলকাতা থেকে ‘বুলবুল’ নামে একটি সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করেন।
১৯৪৮ সালে দেশের খ্যাতিমান আইনজীবী হামিদুল হক চৌধুরী ঢাকা থেকে ডেইলি পাকিস্তান অবজারভার, দৈনিক পূর্বদেশ ও সিনেমার পত্রিকা সাপ্তাহিক চিত্রালী প্রকাশ করেন। এ তিনটি পত্রিকার সুবাদে নোয়াখালীর অনেক প্রতিভাবান ব্যক্তি সাংবাদিকতা পেশায় আসেন। এদের মধ্যে মরহুম আব্দুস সালাম অন্যতম। তিনি অবজারভার পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন। ডেইলি পাকিস্তান অবজারভারে তার ক্ষুরধার লেখনি ও দার্শনিক চিন্তাধারার জন্য দেশ-বিদেশে তিনি খ্যাতি লাভ করেন। ষাটের দশকে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার আদায় এবং দেশে গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য যে তিনজন সম্পাদক তাদের লেখনির সাহায্যে জনমত গঠনে অবদান রাখেন তাদের মধ্যে অন্যতম আব্দুস সালাম। তিনি ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে আইন সভার সদস্য নির্বাচিত হন ও প্রেস ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর ছিলেন। অপর দু’জন হলেন ইত্তেফাক সম্পাদক মরহুম তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া ও সংবাদ সম্পাদক মরহুম জহুর হোসেন চৌধুরী।
আরেক প্রথিতযশা জহুর হোসেন চৌধুরী সাংবাদিকতা শুরু করেন দৈনিক অবজারভারের সহকারী সম্পাদক হিসেবে। তার একটি লেখনির কারণে পাকিস্তান সরকার অবজারভারের প্রকাশনা বন্ধ করে দিলে তাকে অপসারণ করা হয়। পরে তিনি দৈনিক সংবাদের সম্পাদনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। বাম রাজনীতিতে বিশ্বাসী জহুর হোসেনের সম্পাদনায় দৈনিক সংবাদ ষাটের দশকে প্রগতিশীল রাজনীতির মুখপত্র হিসেবে পরিচিত লাভ করে। এ সময়ে দৈনিক সংবাদে নোয়াখালীর শহীদুল্লাহ কায়সার, সলিমুল্লাহ, ওবায়দুল হক, সানাউল্লাহ নূরী, এ বি এম মুসা, মাহবুবুল হক প্রমুখ কাজ করেছেন। এরা প্রত্যেকেই ছিলেন খ্যাতিমান সাংবাদিক। সাংবাদিকতায় তাদের অশেষ অবদান রয়েছে। আব্দুস সালামের পর ওবায়দুল হক ডেইলি বাংলাদেশ অবজারভারের সম্পাদক নিযুক্ত হন।
এ বি এম মুসার সাংবাদিক জীবন ছিল খুবই বর্ণাঢ্য। ষাটের দশকের শুরুতে তিনি সাংবাদিকতা আরম্ভ করেন ডেইলি পাকিস্তান অবজারভারে। পরে তিনি দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক ও সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এ বি এম মুসা সরকারি বার্তা সংস্থা বিএসএসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের এমপিও ছিলেন। মাহবুবুল হক ষাটের দশকে ফেনী থেকে সাপ্তাহিক পল্লীবার্তা প্রকাশ করেন। পরে এ পত্রিকাটি দৈনিক পূর্বদেশের সঙ্গে একীভূত হলে তিনি এর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গভীর পাণ্ডিত্যের অধিকারী, কবি, সাংবাদিক সানাউল্লাহ নূরীর সাংবাদিকতার হাতেখড়ি সৈনিক পত্রিকায়। পরে তিনি ইত্তেফাক, ইনসাফ, সংবাদ, দৈনিক পাকিস্তান, দৈনিক বাংলা ও দৈনিক দেশসহ আরো অনেক পত্রিকায় সাংবাদিক এবং সম্পাদক ছিলেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি তিনি সাহিত্য রচনা করেন।

ষাটের দশকে যারা সাংবাদিকতা পেশায় আসেন তাদের মধ্যে ইত্তেফাকের সহকারী সম্পাদক এহতেশাম হায়দার চৌধুরী, বজলুর রহমান, অবজারভারের আবদুর রহিম, এরশাদ মজুমদার, আবু জাফর পান্না, আহমদ নজির, কে জি মোস্তফা, কবি আবদুর রশীদ ওয়াসেকপুরী, গিয়াস কামাল চৌধুরী, হাসান গোফরান, ফেরদৌস আহামদ কোরেশী, মাহফুজ উল্যাহ, গোলাম কিবরিয়া, নাজিম উদ্দিন মানিক ও আবু তাহের প্রমুখ। আবদুর রহিম দৈনিক পাকিস্তান অবজারভারের সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। গিয়াস কামাল চৌধুরী বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার সিনিয়র সাংবাদিক ও ভয়েজ অব আমেরিকার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ছিলেন। এরশাদ মজুমদার ফেনী থেকে সাপ্তাহিক ফসল পত্রিকার সম্পাদক ও অবজারভার, পূর্বদেশ ও দৈনিক জনতার সিনিয়র রিপোর্টার ছিলেন। আহমদ নজিরের সাংবাদিকতার হাতেখড়ি ইত্তেফাক গ্রুপের সাপ্তাহিক ঢাকা টাইমসে। তিনি দৈনিক ইত্তেফাকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার ছিলেন। পরে ১৯৬৪ সাল থেকে ১৯৭৪ পর্যন্ত দৈনিক পাকিস্তান এবং তারও পর দৈনিক বাংলা পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন। ১৯৭৯ সালে বিএনপি থেকে তিনি বেগমগঞ্জের এমপি নির্বাচিত হন। তিনি শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন। কে জি মোস্তফা দৈনিক ইত্তেহাদ, দৈনিক মজলুম, দৈনিক স্বদেশ, দৈনিক জনপদসহ সর্বশেষ ‘সচিত্র বাংলাদেশ’ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বর্তমানে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্য ও কবিদের মাসিক মুখপত্র কবিতাপত্রের সম্পাদক। সাংবাদিক ছাড়াও তিনি একজন গীতিকার হিসাবে সুখ্যাতি পেয়েছেন। ফেরদৌস আহমদ কোরেশী দৈনিক ইত্তেফাকের সহকারী সম্পাদক ও পরে দৈনিক দেশ বাংলার সম্পাদক ছিলেন। মাহফুজ উল্যাহ ষাট দশকের শেষের দিকে সাংবাদিকতা শুরু করেন। তিনি দৈনিক বাংলা, বিচিত্রা, দৈনিক জনতা, মর্নিং নিউজ, ইন্ডিপেন্ডেন্ট, ডেইলি স্টারসহ অনেক পত্রিকায় সাংবাদিক ছিলেন। অধ্যাপক আবদুল মোনেম ও ইকবাল সোবহান চৌধুরী অবজারভারের সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে ইকবাল সোবহান চৌধুরী বাংলাদেশ অবজারভার নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করছেন। নোয়াখালীর বিশিষ্ট সাংবাদিকের মধ্যে আরো রয়েছেন এস এম জহুরুল আলম, আবু তাহের ও ওবায়দুল কাদের। জহুরুল আলম বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার চিফ রিপোর্টার ছিলেন ও বর্তমানে ভয়েজ অব আমেরিকার বাংলাদেশ প্রতিনিধি। আবু তাহের বর্তমানে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সহকারী বার্তা সম্পাদক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলার বাণীর সহকারী সম্পাদক ছিলেন। আরো কয়েকজনের মধ্যে মরহুম আবদুল গোফরান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী (বাসস), মরহুম আবুল বাসার (বাসস), মাহবুবুল বাসেত (বাসস), ডেইলি ইন্ডিপেনডেন্টের মাইন উদ্দিন আহমেদ, রফিকুল ইসলাম ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার গোলাম মহিউদ্দিন খান প্রমুখের নাম উল্লেখযোগ্য। আশির দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচে গণসংযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে অনার্স, মাস্টার্স পাস করে ফয়সল মোকাম্মেল, মির্জা তারেকুল কাদের ও মরহুম আশফাক মিশুক মুনীর সাংবাদিকতায় আসেন। তাদের মধ্যে ফয়সল মোকাম্মেল বাংলার বাণী ও খবর, মির্জা তারেকুল কাদের দৈনিক দেশ ও আশফাক মিশুক মুনীর সাপ্তাহিক রোববারে সাংবাদিকতা শুরু করেন। পরে মিশুক মুনীর এটিএন নিউজের প্রধান নির্বাহী ছিলেন। মানিকগঞ্জে এক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনি মারা যান।
জাতীয় পর্যায়ে যারা সাংবাদিকতা করছেন : দৈনিক ইত্তেফাকের অর্থনৈতিক বিভাগের সম্পাদক জামাল উদ্দীন, সিনিয়র রিপোর্টার শামছুদ্দীন আহমেদ ও চট্টগ্রাম ব্যুরো চিফ সালাহউদ্দিন রেজা। দৈনিক প্রথম আলোর হারুন-আল-রশিদ, গোলাম মর্তুজা অন্তু, নজরুল ইসলাম। দৈনিক সমকালের চিফ রিপোর্টার শাহেদ চৌধুরী, আশিক মোস্তফা, সেলিম রেজা, সিয়াম আনোয়ার, জাহিদুর রহমান, আহমাদ শামীম। দৈনিক মানবজমিনের এইচ এম জামাল উদ্দিন, হামিদ বিশ্বাস। দৈনিক জনকণ্ঠে নিয়াজ আহমেদ লাবু। দৈনিক যুগান্তরে পারভেজ আলম চৌধুরী। কালের কণ্ঠে পিন্টু রঞ্জন অর্ক, মাসুদ আলম। বাংলাদেশ প্রতিদিনে আবু তাহের খোকন। দৈনিক ভোরের কাগজের বদরুল আলম খোকন, মিজানুর রহমান, শিশির। যায়যায়দিনে আবু সাঈম মোহাম্মদ মোতাহার হোসাইন, আহমেদ তোফায়েল। দৈনিক সংবাদে কাউসার উদ্দিন। আমাদের সময়ে নুরুল হক। দৈনিক ইনকিলাবে আবু জাফর মোহাম্মদ সোহেল। দৈনিক জনতার চিফ রিপোর্টার মশিউর রহমান রুবেল। আলোকিত বাংলাদেশে মুস্তফা মনওয়ার সুজন। জাতীয় অর্থনীতিতে কিবরিয়া চৌধুরী। আমার কাগজের লিটন এরশাদ। নিউনেশনে হাসান মাহবুব। ডেইলি সানে তরুণ তপন চক্রবর্তী। নিউ এইজে জসীম উদ্দিন। ইনডিপেন্ডেন্টে মুহাম্মদ ইয়াছিন, কাজী শফিকুর রহমান। ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসে এজেডএম আনাস। ঢাকা ট্রিবিউনে আবদুল মালেক (মানিক মিয়াজী)। ঢাকা টাইমসে নাজমুল ইসলাম তানিম। বাসসের শফিকুল ইসলাম চপল। বিডিনিউজে মাসুম বিল্লাহ, শামীমা বিনতে রহমান, সোলায়মান নিলয়। বাংলানিউজে মাজিদুল হক নয়ন, রহমত উল্যাহ, ইলিয়াস সরকার। রয়টার্সে রুমা পাল। বিটিভির শাহাদাৎ হোসেন নিজাম, আলমগীর হোসাইন, শফিক বাবু, নুরুল আজম পবন। এটিএন বাংলায় এনামুল হক সায়েম, রাশেদ কাঞ্চন। এটিএন নিউজে সাব্বির আহমেদ। চ্যানেল আইয়ে সাইফুল আমিন ফরহাদ। যমুনা টিভির ফাহিম আহমেদ, সাইফুদ্দিন রবিন, এনামুল হক। আরটিভির মিরন মহিউদ্দিন, রাসেল আহমেদ, হেদায়েত হোসেন, নোমান খান খসরু, আশরাফুল ইসলাম রিপন। এনটিভির মাহমুদুল হাসান গুরু, খায়রুল আনোয়ার মুকুল। বাংলাভিশনে এসএম ফয়েজ, শহিদুল ইসলাম সোহাগ। ডিবিসির প্রনব সাহা। বৈশাখী টিভিতে শহীদুল আলম মিঠুন। সময় টিভিতে সেলিনা সুলতানা। এসএ টিভিতে রাজিব উদ-দৌলা চৌধুরী। একুশে টিভিতে সৌরভ ইমাম। দেশ টিভির পেনুকা সুলতানা। ৭১ টিভির সঞ্চয় দাস ছাড়াও আরো অনেকেই জাতীয় পর্যায়ে সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।
নোয়াখালী জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যারা দীর্ঘ সময় সংবাদিকতা করেছেন এবং করছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেনÑ মরহুম কাজী মাহফুজুল হক মাধু মিয়া, মরহুম শহিদ উদ্দিন এস্কান্দার কচি, মরহুম ছায়েদুল হক ছাদু, মরহুম রফিক উদ্দিন আহমেদ, মরহুম কামাল উদ্দিন আহমেদ, মরহুম শহিদুল ইসলাম তনু, মরহুম শাহ আক্তার প্রাণধন, এ কে এম জোবায়ের, বখতিয়ার শিকদার, আমিনুল ইসলাম মিলন, মহিউদ্দিন টোকন, আলমগীর ইউসুফ, নিজাম উদ্দিন আহমেদ মানিক, মোজাম্মেল হোসেন মিরন, আবু তাহের বিশ্বাস, মুহাম্মদ আবুল হাশেম, রবিউল হক শাহান, মরহুম আবদুল কাদের, মরহুম আনোয়ার বিএসসি, হরলাল ভৌমিক, মরহুম কাজী রফিক উল্যাহ, রফিজুল হক, হাবিবুর রহমান, মরহুম আবুল খায়ের, মেসবাহ-উল-হক মিঠু, আনোয়ারুল হক আনোয়ার, মনিরুজ্জামান চৌধুরী, প্রয়াত বিজন সেন, ডা. বোরহান উদ্দিন, মরহুম বেলাল উদ্দিন আহমেদ কিরণ, সামছুল হাসান মিরন, নুরুল আমিন, আবুল কালাম ভূঁইয়া, শাহ এমরান সুজন, পলাশ চৌধুরী, আমিরুল ইসলাম হারুন, সাইফুল্লাহ কামরুল, গিয়াস উদ্দিন ফরহাদ, জামাল হোসেন বিষাদ, রুদ্র মাসুদ, মাহবুবুর রহমান, ফুয়াদ হোসেন, বিকাশ সরকার, আবু নাছের মঞ্জু, নাছির উদ্দিন বাদল, জাহিদুর রহমান শামিম, মোঃ হানিফ, আকবর হোসেন সোহাগ, আবদুর রহিম বাবুল, অমৃত লাল ভৌমিক সুমন, আবদুস শাকুর হান্নান, সালাউদ্দিন, মাওলা সুজন, গোলাম মহিউদ্দিন নসু, শোয়েব বুলু, আবু তৈয়ব, মামুন হোসেন, আনোয়ারুল হায়দার, মিজানুর রহমান, আকাশ মোঃ জসিম, লিয়াকত আলী খান, আবদুল মোতালেব বাবুল, ফয়জুল ইসলাম জাহান, মনির হোসেন বাবু, তাজুল ইসলাম মানিক, খোরশেদ আলম, জাহাঙ্গীর আলম, ফখরুল ইসলাম, আবদুল আউয়াল, কৃষ্ণ মজুমদার, সাকায়েত উল্যাহ, জাফর উল্যাহ পলাশ, মোহাম্মদ তোয়াহা, নাসির উদ্দিন শাহ নয়ন, বেলাল ভূঁইয়া, মোঃ আসাদুল্যাহ মিলটন, আহসান উল্যাহ মাস্টার, মোহাম্মদ সোহেল, এ আর আজাদ সোহেল, আবদুল বারী বাবলু, লিটন চন্দ্র দাসসহ আরো অনেক নতুন প্রজন্মের মেধাবীরা সাংবাদিকতায় এসেছেন।

শেয়ার করুনঃ

52 thoughts on “সাংবাদিকতায় সমৃদ্ধ নোয়াখালী”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

    রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
     
    ১০১১১২১৩১৪১৫
    ১৬১৭১৮১৯২০২১২২
    ২৩২৪২৫২৬২৭২৮